Thursday, August 16, 2018

                                          Climatic Diagram






INTRODUCTION
When a diagram is drawn on the basis of statistics of weather over long periods of time.It is measured by assessing the patterns of variation in temperature, humidity, atmospheric pressure, wind, precipitation, atmospheric particle count and other meteorological variables in a given region over long periods of time. Climate differs from weather, in that weather only describes the short-term conditions of these variables in a given region is called Climatic Diagram.

TYPES OF CLIMATIC DIAGRAM


                  a)HYTHERGRAPH

Hythergraph is 12 sided closed line graph or polygon. It is a climatic diagram. Hythergraph is another type of climograph by Griffith Taylor (1916).

Hythergraph - কে 12 sided বলা হয় কারণ , এই রেখচিত্রে আমরা 12 মাসের গড় উষ্ণতা এবং 12 মাসের গড় বৃষ্টিপাতকে দেখাই। আর  Hythergraph - কে polygon বলার কারণ হলো , এই রেখচিত্রে আমরা 12 মাসের তথ্যগুলিকে পরস্পর স্কেলের সাহায্যে যোগ করতে হয় ।

Hythergraph এ আমরা দুধরনের তথ্য নিয়ে থাকি; যথা : প্রথমত , Mean Monthly Temperature যা রেখচিত্রের y - axis এ দেখিয়ে থাকি এবং দ্বিতীয়ত , Mean Monthly Rainfall যা আমরা রেখচিত্রের x- axis এ দেখিয়ে থাকি।

Hythergraph এর সাহায্যে জলবায়ু সঙ্গে মানুষের ক্রিয়াকলাপের সম্পর্কে দেখানো হয় । Hythergraph মূলত মানুষের ক্রিয়াকলাপ হিসেবে কৃষিকাজের জন্য ব্যবহার করা হয় কিন্তু মনে রাখতে হবে যে Hythergraph এবং Ergopgraph এর মধ্যে যথেস্ট পার্থক্য রয়েছে। Hythergraph এর মাধ্যমে বোঝা যায় যে কোনো কৃষিকাজের জন্য যে পর্যাপ্ত পরিমাণ বৃষ্টিপাত এবং উষ্ণতা প্রয়োজন  তা কোন মাসে পাওয়া যাবে। আর  Ergograph এর থেকে বোঝা যায় যে কোনো কৃষিজ শস্য কোন seison থেকে কোন season এর মধ্যে sowing / বপন , transplantation, growing / বর্ধন, harvesting / কর্তন করা হয়। সুতরাং Ergograph কোনো শস্যের বিবর্তনের seison কে নির্দেশ করে , আর  Hythergraph সেই শস্য লাগানোর সঠিক সময়কে সূচিত করে।
                   

                           b)Climograph


This type of diagram was first conceived by  J.Ball

A Climograph (or Climogram) is a diagram in which the data for elements of climate at any one station are plotted against one another , & the shape & position of resultant graph provides an index to the general climate character of the place.
         
                    A Climograph is a 12 sided close polygon required for plotting the mean monthly values of selected climatic elements of a particular station against one another.

CLASSIFICATION OF CLIMOGRAPH


              
            আমরা মূলত  G. Taylo's প্রদত্ত  Climograph নিয়ে আলোচনা করবো।

G. Taylor's Climograph এর সাহায্যে আমরা জানতে  যে কোন অঞ্চলটি জলবায়ুগত দিক থেকে মানুষের বসবাসের জন্য comfortable নাকি Uncomfortable. এই diagram দেখে আমরা বুঝতে পারব যে কোনো অঞ্চলের কোন কোন মাস মানুষের বসবাসের পক্ষে উপযোগী। এছাড়াও এই  diagram দেখে অঞ্চলটি কোন জলবায়ুর অন্তর্গত তা নির্ধারণ করতে পারবো।

           Climograph এ আমরা দুধরনের তথ্য নিয়ে থাকি ; যথা : প্রথমত, Wet Bulb Temperature যা আমরা রেখচিত্রের Y- Acces নিই এবং Relative Humidity যা আমরা রেখচিত্রের X- Acces নিই।

  • NOTE :


 Wet Bulb Temperature : বাতাসে জলীয় বাষ্পের সাপেক্ষে যে তাপমাত্রা নেওয়া হয়, তাকে Wet                                                    Bulb Temperature বলে।

 Dry Bulb Temperature : বাতাসের original তাপমাত্রাকে Dry Bulb Temperature বলে।

Relative Humidity : বাতাসে জলীয় বাষ্পের আপেক্ষিক পরিমানকে  Relative Humidity বলা হয়।
                                      বাতাসে  Humidity যত বেশি থাকবে মানুষের শরীরে তত বেশি ঘাম হবে।



         এই  diagramG. Taylor reative humidity এবং temperature এর ভিত্তিতে মানুষের বসবাসের পক্ষে  uncomfortable চারটি জলবায়ু অঞ্চল বা  zone ভাগ করেছেন। যথা :

I. Schorching : উপরে চিত্রিত diagram টির North - West কর্ণারটিকে Taylor Schorching বলেছেন।                                এই অঞ্চলে Temperature বেশী এবং Humidity কম।
                জলবায়ু : Sub Tropical Hot Desert

II. Muggy : উপরে চিত্রিত diagram এর North - East কর্ণারকে হল Muggy sector. এই অঞ্চলের                               Temperature বেশি এবং Humidity বেশি।
      
                 জলবায়ু : Equatorial climate.

III. Keen : উপরে চিত্রিত diagram এর  South - West কর্ণার হল Keen sector.  ।
                 এই অঞ্চলের জলবায়ুগত বৈশিষ্ট্য হল  এখানে  Temperature কম এবং Humidity কম ।
  
                জলবায়ু : Cold Desert

IV. Raw : উপরে চিত্রিত diagram এর South - East কর্ণার হল Raw sector.
                এই অঞ্চলের জলবায়ুর বৈশিষ্ট্য হল এখানে Temperature কম কিন্তু Humidity বেশি ।
                জলবায়ু : British Type of Climate
 

1.climograph এর frame work এর মধ্যে উপস্থাপিত diagram টির অবস্থানের দ্বারা আমরা কোনো অঞ্চলের জলবায়ু নির্ণয় করতে পারি ।
2.যে diagram টি climograph এর frame work এর মধ্যে উপস্থাপিত হবে সেই diagram টির আকৃতির দ্বারা আমরা কোনো অঞ্চলের জলবায়ু নির্ণয় করতে পারি ।



SUB Tropical Humid ( উপক্রান্তীয় আদ্র জলবায়ু  ) :

    উষ্ণতা : খুব বেশি ।

  বৃষ্টিপাত : খুব বেশি ।
  
অঞ্চলের উদাহরণ :সমুদ্রের নিকটবর্তী অঞ্চল , কলকাতা।

 Sub Tropical Sub Humid ( উপক্রান্তীয়  নাতি আদ্র জলবায়ু ) :

          উষ্ণতা : বেশি অথবা মাঝারি ( 64°F - 72°F / 18℃ - 22℃ ) ।
         
         বৃষ্টিপাত : মোটামুটি কম বা মাঝারি ।
        
  অঞ্চলের উদাহরণ : দিল্লি , আসানসোল ইত্যাদি ।

 Sub Tropical Coastal ( ক্রান্তীয় সামুদ্রিক জলবায়ু ) :

             উষ্ণতা : প্রায় সারা বছর এক থাকে ।

            বৃষ্টিপাত : বেশি ।
           
অঞ্চলের উদাহরণ : দীঘা

 Sub Tropical Hot Desert ( উপক্রান্তীয় উষ্ণ মরু জলবায়ু ) :..

           উষ্ণতা : খুব বেশি ( 113°F / 45℃ এর কাছাকাছি ) ।

           বৃষ্টিপাত : হয় না বললেই চলে    
       
     অঞ্চলের উদাহরণ : সাহারা মরুভূমি, ভারতের থর মরুভূমি।

 Sub Tropical Cold Desert ( উপক্রান্তীয় শীতল মরু জলবায়ু ) :

             উষ্ণতা : খুব কম ( হিমাঙ্কের নীচে থাকে ) ।

             বৃষ্টিপাত : হয় না বললেই চলে ।
           
 অঞ্চলের উদাহরণ : ভারতের লাদাখ , দ্রাস ইত্যাদি।

 Sub Tropical Mountain ( পার্বত্য জলবায়ু ) :  

             উষ্ণতা : জুন মাসে সর্বোচ্চ উষ্ণতা 60°F  68°F / 16℃ - 20℃ থাকে।

            বৃষ্টিপাত : প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় ।
         
  অঞ্চলের উদাহরণ : দার্জিলিং , কুলু - মালালি , শিমলা ইত্যাদি ।

 Temperate (নাতিশীতোষ্ণ জলবায়ু ) :

          উষ্ণতা : 86°F - 104 °F / 30℃ - 40℃ এর থেকে বেশি থাকে।

          বৃষ্টিপাত : Mountain type climate বা পার্বত্য জলবায়ু অঞ্চলে যে পরিমান বৃষ্টিপাত হয়                                            তার থেকে  কম  হয় ।

                                 
                                      এছাড়াও কিছু জলবায়ু রয়েছে সেগুলি নিম্নে উল্লেখ করা হল : -

 Equatorial Climate ( নিরক্ষীয় জলবায়ু )

       উষ্ণতা : 25℃ - 29℃ ।

      বৃষ্টিপাত : সারাবছর বৃষ্টিপাত হয়। 250 সেমি এর বেশি বৃষ্টিপাত হয়। বৃষ্টিপাতের দুটি শীর্ষ লক্ষ                                করা যায় যথা - ১) প্রথমে মার্চ থেকে এপ্রিল মাস পর্যন্ত বৃষ্টিপাত হবে , ২) দ্বিতীয়                                    পর্যায়ের বৃষ্টিপাত  সেপ্টেম্বর থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত দেখা যায়

 Topical Monsoon Climate ( ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ু ) 

      উষ্ণতা : গ্রীষ্মকালীন গড় উষ্ণতা 27℃ - 32℃ হয় , আর শীতকালীন গড় উষ্ণতা 10℃ - 27℃ হয় ।

      বৃষ্টিপাত : বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত 100 - 150 সেমি। উত্তর গোলার্ধে মে মাস থেকে সেপ্টেম্বর মাস                              পর্যন্ত  সর্বাধিক বৃষ্টিপাত হয় , আর দক্ষিণ গোলার্ধে মার্চ নভেম্বর মাসে থেকে মার্চ মাস                          পর্যন্ত সর্বাধিক বৃষ্টিপাত হয়।

 Mediterrannean Climate ( ভূমধসাগরীয় জলবায়ু )

        উষ্ণতা : বার্ষিক গড় উষ্ণতা 13℃ - 18℃ ।গ্রীষ্মকালীন গড় উষ্ণতা 14℃ - 22℃ হয় , আর                                     শীতকালীন গড় উষ্ণতা 6℃ - 18℃ হয়।

      বৃষ্টিপাত : এই অঞ্চলে শীতকালে বৃষ্টিপাত হয়। উত্তর গোলার্ধে বৃষ্টিপাত হয় অক্টোবর থেকে মার্চ                            মাস পর্যন্ত । আর দক্ষিণ গোলার্ধে মে মাস থেকে আগস্ট মাসে পর্যন্ত বেশি বৃষ্টিপাত                              হয়।

 Tundra Climate (  তুন্দ্রা জলবায়ু )

       উষ্ণতা : এই অঞ্চলে উষ্ণতার প্রসর 28℃ - 30℃ হয়। গড় বার্ষিক উষ্ণতা হিমাঙ্কের 12℃ এর নীচ                        পর্যন্ত নেমে যায়।

    বৃষ্টিপাত : এই অঞ্চলে অধিকাংশ বৃষ্টিপাত গ্রীষ্মকালে হয় । গড় বার্ষিক বৃষ্টিপাতের পরিমান 10                              সেমি - 40 সেমি ।
                                         


*বি:দ্র: Muggy Sector এর মধ্যে এই Spindel আকৃতির diagram উপস্থাপিত হলে সেই অঞ্চলের জলবায়ু Equatorial Climate ( নিরক্ষীয় জলবায়ু ) না হয়ে সেখানে Sub Tropical Coastal ( ক্রান্তীয় সামুদ্রিক জলবায়ু ) বিরাজ করে


c)ERGOGRAPH

      Ergograph is also a climatic diagram.

Objective:

To show relationship between climate data ( Temperature , Relative Humidity ,Rainfall ) & agricultural data ( Sowing , Transplantation , Growing , Harvestig ; Net sown area * , Gross croped area ** )

Climograph এ আমরা চার ধরনের তথ্য বা variable নিয়ে থাকি , যথা : প্রথমত : উষ্ণতা; দ্বিতীয়ত : বৃষ্টিপাত ; তৃতীয়ত : আপেক্ষিক আদ্রতা ; চতুর্থত : শস্য (  sowing , Transplantation , Growing , Harvesting এর সময়কাল )

Ergograph থেকে বোঝা যায় কোনো কৃষিজ শস্য কোন season থেকে কোন season এর মধ্যে Sowing , Transplantation ,Growing , Harvesting করা হয়।কিন্ত মনে রাখতে হবে যে Hythergraph এবং Ergopgraph এর মধ্যে যথেস্ট পার্থক্য রয়েছে। Hythergraph এর মাধ্যমে বোঝা যায় যে কোনো কৃষিকাজের জন্য যে পর্যাপ্ত পরিমাণ বৃষ্টিপাত এবং উষ্ণতা প্রয়োজন  তা কোন মাসে পাওয়া যাবে। আর  Ergograph এর থেকে বোঝা যায় যে কোনো কৃষিজ শস্য কোন seison থেকে কোন season এর মধ্যে sowing / বপন , transplantation, growing / বর্ধন, harvesting / কর্তন করা হয় সুতরাং Ergograph কোনো শস্যের বিবর্তনের seison কে নির্দেশ করে , আর  Hythergraph সেই শস্য লাগানোর সঠিক সময়কে সূচিত করে।

Ergograph থেকে আমরা  কি কি জানতে পারি :

1) Cropping pattern.

2) Climatic Type.

3) Major & Dominents Crop of any area. [কোনো অঞ্চলের প্রধান ও অপ্রধান শস্য গুলি কি কি ]

4 ) Crop Calendar.

Cropping Pattern  এর শ্রেণীবিভাগ :

a) Mono Cropping [ যে জমিতে বছরে একবার চাষ করা হয় । ]

b ) Dubble Cropping [ যে জমিতে বছরে দুবার চাষ কৰক হয়। ]

c ) Multi Cropping [ যে জমিতে বছরে অনেকবার চাষ করা হয়।

* Net Son Area : আমার মোট যত পরিমান জমি আছে তাকে Net sown area বলে ।

উদাহরণ : ধরি আমার মোট 3 কাটা জমি আছে , এই মোট 3 কাটা জমি হলো Net sown area .

** Gross Cropped Area : আমার মোট যে জমি আছে আমি তাকে বছরে কতবার কাজে লাগলাম বা চাষ করলাম , তাকে Gross croped area বলে ।

উদাহরণ : আমার মোট 3 কাটা জমি আছে , এই 3 কাটা জমিতে আমি যদি বছরে 4 বার চাষ করি তাহলে সেই জমির Gross cropped area হবে 4 ।

                                                            Net Sown Area
  সুতরাং Cropping Intensity = -----------------------------------------
                                                           Gross Cropped Area

Cropping Intensity 100℅ এর বেশি হবে , কখনোই 100% এর কম হবে না।

যদি কোনো অঞ্চলের Net sown area = 1 এবং Gross cropped area = 1 হয় , তাহলে

                                 cropping Intensity = 1/1*100 .....= 100 %

আবার যদি কোনো অঞ্চলের Net sown area = 1 এবং Gross cropped area = 4 হয় তাহলে

                                 Cropping Intensity = 4/1 × 100....= 400℅


                                                                                 [ Reference :  ব্যবহারিক ভূগোল , শংকর অধিকারী  ]


d) STAR DIAGRAM

এই ধরণের diagram - এর ক্ষেত্রে Diagram টির আকৃতি নক্ষত্র বা  Star  এর মত হওয়ায় , এই diagram - কে  Star Diagram বলা হয় ।

কি কি বিষয় নিয়ে Star Diagram তৈরি করা হয় :


  • Rainfall dataTemperature data.
  • Wind Direction data.
  • Traffic flow data ,  Etc.


         এখানে আমরা wind এর direction – এর ভিত্তিতে যে diagram হয় তা নিয়ে আলোচনা করবো :-

Wind এর direction, star diagram এর মাধ্যমে উপস্থাপনা করতে গিয়ে diagram টি দেখতে গোলাপ ফুলের পাপড়ির মতো হয় বলে এই ধরণের diagram - কে WIND ROSE DIAGRAM বলা হয়ে থাকে ।

TYPES OF WIND ROSE DIAGRAM :



                                                  [Reference: Maps & Diagrams By F.J.Monkhouse & H.R.Wilkinson ]


             এখানে আমরা Octagonal Wind - Rose Diagram নিয়ে আলোচনা করবো : -

এই diagram তৈরি করা হয় কোনো অঞ্চলের বায়ুর গড় মাসিক Frequency ( পুনরাবৃত্তি ) ও Direction ( দিক ) দেখানোর জন্য।

এই তথ্যগুলি আমরা কোনো অবহায়াদপ্তর ( Meterological Station ) থেকে সংগ্রহ করি
বাতাসের ডিরেকশন বা দিক আমরা WIND VANE যন্ত্রের সাহায্যে পরিমাপ করে থাকি ।

এই diagram এ আমরা আটটি দিক ( N , NE , E , SE , S , SW , W , NW ) থেকে আগত বায়ুর আগমনের দিন সংখ্যা নিয়ে কাজ করি ।

# এদের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো Calm.

বাতাসে 5 নোটের কম বায়ু প্রবাহিত হলে তাকে Calm বলে।




Wind Rose Diagram এ কিভাবে Calm কে উপস্থাপনা করা যায় :

নিন্মলিখিত চারটি পদ্ধতির সাহায্যে Calm কে Wind Rose Diagram এ উপস্থাপনা করা যায় : -

1.  Selected Scale For Clam:  Diagram এ Wind flow এর No.of Days দেখানোর জন্য একটি Scale          ধরি , এছাড়াও Calm এর জন্য আর একটি Scale ধরতে হবে , এবং সেই Scale এর ভিত্তিতে                    diagram  এর কেন্দ্র থেকে বৃত্ত অঙ্কন করার মাধ্যমে আমরা calm কে দেখতে পারি ।

2.  Statement Method: কেবলমাত্র Calm এর ℅ value টা বিবৃতির মাধ্যমে লিখে দেওয়ার মাধ্যমেও          Calm কে উপস্থাপনা করা যায়।

3.  Radius Method: Calm এর যা ℅ value দেওয়া থাকবে তা দিয়ে তার Radius ( ব্যাসার্ধ ) বের করে          নেব এবং Wind flow এর No.of Days দেখানোর জন্য যে selected scale ধরেছি , সেই scale এর              ভিত্তিতেই Calm এর radius কে ভাগ করে নেব। Diagram এর কেন্দ্র থেকে Selected scale এর radius      অনুযায়ী বৃত্তটি অঙ্কন করার মাধ্যমে calm কে দেখানো যায়।

4.  Any Radius Method:  Calm এর ℅ value যাই থাকুক না কেন তার জন্য নিজের ইচ্ছা মত radius       ধরে নিয়ে বৃত্ত অঙ্কনের মাধ্যমে calm কে দেখানো যায় ।



*এখান থেকে Wind flow এর No.of Days এর জন্য scale ধরে মাপ নেব কারণ Calm নিজেই একটি অঞ্চল জুড়ে রয়েছে এবং তার নিজস্ব একটি পরিধি থাকায় বৃত্তের বাইরে থেকে scale এর মাপ নেওয়ার মাধ্যমে Wind flow এর No.of Days কে দেখতে হয়এইভাবে প্রতিটি direction থেকে scale এর মাধ্যমে wind flow দেখাতে হবে


References :

1) Practical Geography by Ashish sarkar
2) Bebaharik Bhugal by Shankar Adhikari
3) Maps & Diagrams by F.J.Monkhouse & H.R.Wilkinson

CLIMATIC DIAGRAM & CLIMATIC TYPE

                                          Climatic Diagra m INTRODUCTION When a diagram is drawn on the basis of statisti...

Monday, August 13, 2018

Sun Dog
 
sun dog (or sundog) or mock sun, formally called a parhelion (plural parhelia) in meteorology, is an atmospheric optical phenomenon that consists of a bright spot to the left or right of the Sun. Two sun dogs often flank the Sun within a 22° halo.
The sun dog is a member of the family of halos, caused by the refraction of sunlight by ice crystals in the atmosphere. Sun dogs typically appear as a pair of subtly colored patches of light, around 22° to the left and right of the Sun, and at the same altitude above the horizon as the Sun. They can be seen anywhere in the world during any season, but are not always obvious or bright. Sun dogs are best seen and most conspicuous when the Sun is near the horizon.
A Sun halo, a circle of light that creates a circle 22° wide around the Sun, is a related phenomenon. As with sundogs, hexagonal ice crystals suspended in cirrostratus clouds refract sunlight to create the halo, sometimes also called an ice bow, nimbus, or gloriole. Unlike sundogs, which generally only be seen when the Sun is near the horizon, the halo is visible even when the Sun is high. Sundogs appear along the 22° halo and disappear as the Sun rise. There are also moon dogs that appear alongside the moon and are formed by lunar light passing through ice crystals. Moon dogs, or paraselenae, are not observed as often as sundogs because they are visible when the moon is bright and because they appear during the night.
Origin
Sundogs are formed from hexagonal ice crystals in high and cold cirrus clouds or, during very cold weather, by ice crystals drifting in the air at low levels. These crystals act as prisms, bending the light rays passing through them. As the crystals sink through the air they become vertically aligned, refracting the sunlight horizontally so that sundogs are observed.

Credit: Yongwon Kim , University of Alaska Fairbanks





Sundogs frequently display a reddish tint on the side facing the sun and may sport bluish-white tails that stretch horizontally away from it. The sundog's tail is formed by light passing through the crystal at angles other than the optimal deviation angle.
Just because they are formed from ice crystals does not mean that sundogs can only be observed in cold climates. They can occur at any time of the year and from any place, although they are most visible when the sun is lower on the horizon in January, April, August and October. They also occur when ice crystals in the atmosphere are more common, but can be seen whenever and wherever there are cirrus clouds.
As the sun rises, the sundog can actually drift away from the 22-degree point. Eventually the sun rises to a higher point to where the sundog completely disappears.
Ancient Greeks came to realize that sundogs are fairly accurate rain forecasters. The ice crystals that produce the haloes and sundogs also form cirroform clouds, which make up the typical cloud formation that foretells a precipitating warm front.
Characteristics
1.      It caused by refraction of sunlight.
2.      It formed mainly in cold weather. A sun dog could be seen from polar or sub polar region.
3.      It could be seen during day only.
4.      Sun dogs are red coloured at the side nearest the sun; further out the colours grade through oranges to blue.
5.      The colours of the sun dog overlap considerably and are muted, never pure or saturated.
6.      Sometimes it creates a small rainbow called ‘ sun dog rainbow’.
Sun dog rainbow

 History
There are many mentions of sundogs in history in literature, art and scientific papers.
1.      Many Greek and Roman authors provide detailed descriptions of sundogs. The Greek philosopher Aristotle (384 B.C. – 322 B.C.) notes that "two mock suns rose 
with the sun and followed it all through the day until sunset," noting that they are always to the side, never above or below the sun. The Greek poet Aratus (ca. 315 B.C./310 B.C. – 240 B.C.) mentions sundogs in his catalog of weather signs. In his "On the Republic," Cicero shares a detailed description of the phenomenon.
2.      Jacob Hutter (ca 1500 – Feb. 25, 1536), a founder of the Anabaptist movement in what is now Italy, described sundogs in his work, "Brotherly Faithfulness: Epistles from a Time of Persecution."
Sun dog phenomenon depicted
 in the Nuremberg Chronicle

3.      The "Sundog Painting" (Vädersolstavlan) depicts sundogs in Stockholm in 1535. The original painting, which was produced shortly after the event and typically attributed to Urban Målare is lost. However, a 1636 copy by Jacob Heinrich Elbfas still exists.

The so-called "Sun Dog Painting" (Vädersolstavlan) depicting Stockholm in 1535 and the celestial phenomenon at the time interpreted as an ominous presage



4.      Stephen King wrote about the phenomenon in a short story called "The Sun Dog" in his "Four Past Midnight" collection of short stories. And in "King Henry VI, Part 3," William Shakespeare dramatized the appearance of sundogs during the War of the Roses.

References



Sun Dog : A Wondrous Atmospheric Phenomena

Sun Dog   A  sun dog  (or  sundog ) or  mock sun , formally called a  parhelion  (plural  parhelia ) in meteorology, is an atmosphe...

Saturday, August 11, 2018

Define map : A map is a graphic representation of the features on the Earth Surface.

It is, therefore a storehouse of spatial information, commonly used to evaluate the topologic and metric properties of the geographic features on a map, distance, direction, connectivity and proximity.These attributes enable us to identify the spatial patterns of association of the geographical features.Thus a map conveys two fundamental properties location and attributes at location.
Definition of land use map:
Land use capability maps are maps created to represent the potential uses of a "unit" of land. They are measured using various indicators, although the most common are five physical factors (rock type, soil type, slope, erosion degree and type, and vegetation). In more scientific terms, these can be classed as lithology, edaphology, topography, gradient, and biotic features.
Land use capability maps must not be confused with land use maps. The former shows the potential uses (usually in relation to farming) whilst the latter shows the actual use for the land at the present time.
Definition of land cover map:

The terms land use and land cover is often used interchangeably, but each term has its own unique meaning. Land cover–refers to the characteristics and surface cover of Earths Surface, as represented by natural elements like vegetation, water, bare earth, impervious surface and other physical features of the land.”
Land Use & Land Cover Map in India 
Geographic component color viewing list in land use and land cover map:

Agriculture land  ----- Foliage green
Garden               ----- Green
road.                  ----- Red lines
wasteland.         ----- Grey
settle land          ----- Red
√River.                   ----- Blue
Rail lines            ----- Black
Desert plant       ----- Grey.

Why it is importance in geographic study:
According to meyer W.B. , (1995) every parcel of land on the earth surface is unique in the cover it prossesses. Land use and land cover are distinct yet closely linked characteristics of the earth surface. The use to which we put land could be grazing, agriculture, urban development, logging,and mining among many others. While land cover categories could be cropland, forest,wet land, pasture, roads, urban areas among others.

The city is undoubtedly one of the most striking expressions of contemporary,or indeed or any civilization. It completely dominates the region in which it lies and in that sense the word may be envisaged as becoming increasingly a collection of towards and cities and the regions they serve and upon which they depend cities are both places and the sum of the people living in them, therefore while their study is very essence of human geography.

Components of land use map:
  • Land use includes water,grass land, forest,bare soil etc.

Components of land cover map:Land cover includes agriculture land, recreation area, built up land , etc.

  • Utility of land use and land cover map:
Need for land use  map :The surface of the Earth is continuously changing at many levels; local, regional, national, and global scales. Changes in land use and land cover are pervasive, rapid, and can have significant impacts for people, the economy, and the environment. Among the organizations that will benefit from the information derived from land cover solutions are:

A.            Need for land use map:
  • Now a days due to rapid growth in urbanization and industrialization,there is increasing pressure on land ,wàter,and environment. Urban sprawl may be found everywhere in major cities.
  • There are many problems related with conversion of agriculture land into urban use. Every city is expanding in all directions resulting in large-scale changes in urban land use.

B. Land cover and land use:
  • Land cover is that which covers the surface of the earth and land use describes how the land cover is modified.
  • Land cover includes agriculture land, recreation area, built up land,etc.
  • Land use includes water,grass land, forest,bare soil etc.

C.The function of land use map:
  • To make property maps and to do settlement.
  • To conduct topographic survey for infrastructure development.
  • To keep database records related to property.
  • To evaluate the property value.
  • To divide the property in case of disputes.
  • To work with board of revenue , public works department, utility companies etc.

    Conventional methods:
A.chains to measure distance
B.old mechanical Theodolite
C.vernier Theodolite
D.paper maps.           Etc .

Disadvantages of using conventional method:
  • Chains data can be taken only in perpendicular direction, while actually land / field of zig zag shape.
  • Chain data is always in accurate.The land cost of today demands a more accurate method.
  • Attribute data for a field can not be attached on a paper map.
  • Decision making process using old paper maps becomes very cumbersome and some time it leads to wrong decision.
E. Modern Methods:
1.Making a map using coordinates rather than by angles and distance.

2.Area computation can be done using total stations as well as GPS then and there itself.

3.using total stations and mapping software the maps can be created automatically.

4. Maps at any scale can be created because of availablity of data in electronic format.

5. A full-fledged GIS can be generated so that just be click of a key all the attributes corresponding to a land piece can be obtained .

F.Advantages of modern methods:

  • Conventional survey methods are very tedious and time consuming.
  • Large number of measurement are required to prepare a map
  • Automated survey Techniques are simpler and easy to record survey measurement.
G. Automated surveying Technology:
  • Automatic and laser level
  • Total stations
  • Global positioning system (GPS)
  • Photogrammetric survey
  • Remote sensing Method (RS)
H. Ground based Techniques limitations and advantages of satellite based Techniques:

1.In conventional survey all the field values are to be noted down in the field book and plotting is done manually in the office.
2.In GPS based surveys , the GPS receiver records the satellite Signal. GPS receiver can be attached to computer and automatically plots the maps .

References:
1.practical Geography _ Ashish sarkar



Description of Land Use and Land Cover Map

Define map : A map is a graphic representation of the features on the Earth Surface. It is, therefore a storehouse of spatial informat...

 

KSMV Geography © 2018 - Designed by google.com, Distributed By Blogger Templates